দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার মূল্যসূচক তেমন একটা না বাড়লেও বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ।
রোববার ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছিল ৮৫৮ কোটি টাকা। সোমবার দিনশেষে লেনদেনের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯৯১ কোটি টাকায়। সিএসইতে রোববার লেনদেন হয়েছিল ৬৪ কোটি টাকা।সোমবার লেনদেন হয় ৭৩ কোটি টাকা।
এদিন লেনদেন শুরুর প্রথম পাঁচ মিনিট পর সকাল ১০টা ৩৫ মিনিটে ডিএসই’র সাধারণ সূচক প্রায় ২৩ পয়েন্ট বাড়ে। ১০টা ৪০ মিনিটে সূচক প্রায় ২৫ পয়েন্ট বাড়ে। ১০টা ৪৫ মিনিট থেকে সূচক বাড়ার প্রবণতা কমতে থাকে। এ সময় সূচক ১৭ পয়েন্ট বাড়ে, ১০টা ৫০ মিনিটে সূচক ১৫ পয়েন্ট বাড়ে, ১০টা ৫৫ মিনিটে ১৫ পয়েন্ট বাড়ে। এরপর বেলা ১১টায় সূচক ৯ পয়েন্ট বাড়ে, দুপুর ১২টায় সূচক ২২ পয়েন্ট বাড়ে। দুপুর ১টায় সূচক ১১ পয়েন্ট বাড়লেও লেনদেন শেষে সূচক প্রায় ১ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৫৫৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
এদিকে, ডিএসইএক্স সূচক ১৪ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ২৬৩ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৬০০ পয়েন্টে।
লেনদেন শেষে ডিএসইতে ৯৬টি প্রতিষ্ঠানের দাম ও সাধারণ সূচক বেড়েছে প্রায় ১ পয়েন্ট।লেনদেন হয়েছে ৯৯১ কোটি ৮৬ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। ডিএসইতে লেনদেন হওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ৯৬টির, কমেছে ১৭৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২১টির দাম।
লেনদেনের ভিত্তিতে (টাকায়) ডিএসইর শীর্ষ দশ কোম্পানির তালিকায় রয়েছে- ইউনাইটেড এয়ার, অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবল, পদ্মা অয়েল, মেঘনা পেট্রোলিয়াম, যমুনা অয়েল, আফতাব অটোমোবাইল, ইউনিক হোটেল, তিতাস গ্যাস এবং কনফিডেন্স সিমেন্ট।
অন্যদিকে, লেনদেন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সাধারণ সূচক (সিএসই) ০ দশমিক ১১ পয়েন্ট বেড়ে ৮ হাজার ৪১৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এদিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছে মোট ৭৩ কোটি ২১ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট।
Comments[ 0 ]
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন