Fareast Finance & Investment IPO

৬/৩০/২০১৩ ০২:০৮:০০ AM |

Fareast Finance & Investment Limited
(As per abridged version of Prospectus)
Nature of Business
The company concentrates its activities for full payout leases and term finances, extended on the basis of recovering the full capital cost of the asset/finance, plus imputed interest charges. The company extends lease finance for all types of machinery, equipment, household durables including vehicles for the purpose of industrial, commercial, agricultural and personal use in Bangladesh and also term finance to its clients within the purview of the Law.
Major Product
Lease finance, Term finance, Short term finance, Consumer Credit Scheme, Factoring, Bond discounting, Import finance, Bridge finance, Deposit Scheme
Subscription Open
July 14, 2013
Subscription Close
July 18, 2013
Subscription period for
NRB
July 14, 2013 to July 27, 2013
Authorized Capital
Tk. 2,000,000,000
Pre- IPO paid-up Capital
Tk. 1,150,617,860
IPO size in shares
45,000,000
IPO size in Tk. at face value
Tk. 450,000,000
IPO size in Tk. at offer price
Tk. 450,000,000
Post IPO Paid-up Capital
Tk. 1,600,617,860
Face Value per share
Tk. 10.00
Offer Price per share
Tk. 10.00
Market Lot (Shares)
500
Use of IPO Proceeds
The net proceeds will strengthen the capital base and liquidity of the Company. Besides, it will augment business expansion as net proceeds of the present issue of 45,000,000 ordinary shares of Tk. 10.00 each at par, totaling Tk. 450,000,000 would be utilized in the normal business operations such as investment, industrial development, leasing, lending, refinancing etc.
NAV per share
Tk. 16.57 as on December 31, 2011.
EPS
Tk. 1.04 for the year ended December 31, 2011.
Issue Manager
Grameen Capital Management Limited
Auditors
Ahmed Zaker & Co.
Website

Word Format Application Form

PDF Format Application Form


Read more…

জিএসপি সুবিধা স্থগিত :: দুঃশ্চিন্তার কারণ নেই বস্ত্র খাতের বিনিয়োগকারীদের

৬/৩০/২০১৩ ১২:৪০:০০ AM |
দেশের প্রধান রপ্তানি পণ্য তৈরী পোশাক যুক্তরাষ্ট্রের জেনারেলাইজড সিস্টেম অব প্রিফারেন্স’ (জিএসপি) সুবিধা পায় নাতাই জিএসপি সুবিধা স্থগিত হলেও বস্ত্র খাতে এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ার কোনো কারণ নেইযুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে কিছু অপ্রচলিত রপ্তানি পণ্য যেমন, কাঁচা চামড়া, ফার্নিচার, সিরামিক্স, সার, কার্পেট, গলফ খেলার সামগ্রী, হিমায়িত খাদ্য এবং বিশেষভাবে বোনা শক্ত ফেব্রিকে (ত্রিপল, তাবু ইত্যাদি) জিএসপি সুবিধা দেয়জিএসপি সুবিধা প্রদানের বিনিময়ে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশ থেকে বিশেষ কিছু সুবিধা চায় বলে দীর্ঘদিন থেকে এ নিয়ে নানা নাটক মঞ্চায়ন চলছে বলে অভিযোগ রয়েছে 

অন্যদিকে, জিএসপিকে কেন্দ্র করে শেয়ারবাজারে বস্ত্র খাতের বিনিয়োগকারীদের মধ্যে কিছু দিন ধরে প্যানিক সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে একটি গোষ্ঠীএরা বাজারে বস্ত্রখাতের কোম্পানিগুলোর শেয়ার দর ফেলে দিয়ে কম দরে শেয়ার হাতিয়ে নেয়ার চক্রান্তে লিপ্ত রয়েছে বলে বাজার বিশ্লেষকরা মনে করছেনজিএসপি-কে কেন্দ্র করে বস্ত্রখাতের বিনিয়োগকারীরা কিছু দিন যাবত সংশয়ের মধ্যে রয়েছেন, যার কোনো ভিত্তি নেই

বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা যায়, জিএসপি সুবিধার আওতায় বাংলাদেশ পাঁচ হাজার ধরণের পণ্য যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শুল্কমুক্ত সুবিধার আওতায় রপ্তানি করেএর মধ্যে পোশাক খাতের পণ্য নেইসুতরাং জিএসপি সুবিধা বাতিলের কারণে বস্ত্র খাতে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে এমন ধারণা যারা পোষণ করেন তারা ফায়দা হাসিলের জন্যই বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছেন বলে বিশ্লেষকরা দৃঢ়তার সাথে দাবি করেন 

রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর হিসাব মতে, ২০১১-১২ অর্থবছরের বাংলাদেশ মোট রপ্তানি করেছে ২ হাজার ৪০০ কোটি ডলারের পণ্যএর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি করেছে মোট রপ্তানির ২১ শতাংশঅর্থাৎ প্রায় ৫০০ কোটি ডলারএর মাত্র এক শতাংশ জিএসপি সুবিধার আওতায় রপ্তানি করা হয়েছেযুক্তরাষ্ট্রে জিএসপি সুবিধা বাতিলের কারণে বাংলাদেশের কী পরিমাণ ক্ষতি হতে পারে তার কষতে শুরু করেছেন অর্থনীতিবীদরাতবে জিএসপি সুবিধা স্থগিতের কারণে আর্থিক ক্ষতি যাই হোক না কেন, বর্হিবিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তির যে অনেক ক্ষতি হয়েছে এতে কোনো সন্দেহ নেই 

পোষাক খাতে কর্ম পরিবেশ অবনতির কারণ দেখিয়ে যুক্তরাষ্ট্র্র জিএসপি সুবিধা স্থগিত করেছেশ্রমিকদের কাজের পরিবেশ উন্নতি হলে এ স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করা হবে বলে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছেঅর্থাৎ কাজের পরিবেশ উন্নতি হলে এ সুবিধা আবারো চালু হবে

ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যান মজিনা গতকাল এক অনুষ্ঠানে বলেছেন, বাংলাদেশের জিএসপি সুবিধা বাতিল করা হয়নি, স্থগিত করা হয়েছেসাংবাদিকদের তিনি জানান, বিয়োগান্তক ঘটনা যাতে আর না ঘটে, সে জন্য জিএসপি সুবিধা স্থগিত করা হয়েছেএখন বাংলাদেশের উচিত শ্রমিকদের কর্মপরিবেশ উন্নত করাএতে বাংলাদেশেই লাভবান হবে

এদিকে, সবচেয়ে মজার বিষয় হচ্ছে, বাংলাদেশের রফতানিকৃত তৈরি পোশাক শিল্পের পণ্যের ক্ষেত্রে গড় আন্তর্জাতিক শুল্ক যেখানে ১২ শতাংশ, যুক্তরাষ্ট্রের বাজারের ক্ষেত্রে তা ১৫ শতাংশএছাড়া ৯৭ শতাংশ পণ্যের ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে জিএসপি সুবিধা দিলেও মাত্র ২২ মিলিয়ন ডলারের বিশেষ কোটা বাদে পোশাক শিল্পের পণ্যকে এই সুবিধার আওতার বাইরে রাখা হয়েছে 

জিএসপি সুবিধা বাতিলের ব্যাপারে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সভাপতি আহসানুল ইসলাম টিটো বলেন, এ কারণে টেক্সটাইল খাতে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে নাতিনি জানান, জিএসপি সুবিধার আওতায় বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে খুব বেশি সুবিধা পায় নাফলে আর্থিক প্রভাব খুব বেশি পড়ার আশংকা নেইতবে ভাবমূর্তির ক্ষেত্রে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে

ডিএসই সভাপতি আরো বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে জিএসপি স্থগিত হওয়ায় বাংলাদেশের বেশ কিছু পণ্য দেশটিতে শুল্কমুক্ত বাজার সুবিধা হারাবেতবে বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি পণ্য তৈরি পোশাক (আরএমজি) যুক্তরাষ্ট্রের অগ্রাধিকারমূলক এ বাজার সুবিধা পায় না বলে রপ্তানির ক্ষেত্রে বস্ত্রখাতের পণ্যের কোনো সমস্যা বা ক্ষতি হবে
না 

এদিকে, বস্ত্র খাত সংশ্লিষ্ট সংগঠনগুলোও জিএসপি সুবিধা বাতিলে তেমন নেতিবাচক প্রভাব পড়বে না বলে মনে করছেতবে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট সংগঠনগুলো জিএসপি সুবিধার স্থগিতাদেশ তুলে নেয়ার ক্ষেত্রে বেশ আশাবাদীতারা বলছেন, এ স্থগিতাদেশ একেবারেই সাময়িকএটি এক ধরণের চাপ প্রয়োগের রাজনৈতিক কৌশল 

তাদের মতে, পোশাক কারখানায় বেশ কয়েকটি দুর্ঘটনায় শত শত শ্রমিকের মৃত্যুর পর কারখানার কর্ম পরিবেশ উন্নত করা, শ্রমিকদের বেতন বাড়ানোসহ নানা উদ্যোগ ইতিমধ্যে গ্রহণ করেছে সরকারসহ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানপাশাপাশি শ্রমিকদের কর্ম পরিবেশ উন্নত করার লক্ষ্যে শ্রমিক আইন প্রনয়নও চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছেআশা করা যাচ্ছে, পোশাক খাতসহ অন্যান্য খাতে ধীরে ধীরে শ্রমিকদের সহায়ক কর্ম পরিবেশ প্রতিষ্ঠিত হবে এবং এক্ষেত্রে কাক্সিক্ষত উন্নতি সাধিত হবে 

এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারারস অ্যান্ড এক্সপোর্টাস এসোসিয়েশনের (বিজিএমইএ) সভাপতি মো. আতিকুল ইসলাম শেয়ারনিউজ২৪ডটকমকে বলেন, যেহেতু দেশের প্রধান রপ্তানি পণ্য তৈরি পোশাকের ক্ষেত্রে কোনো প্রভাব পড়বে না, তাই বস্ত্র খাতে নেতিবাচক প্রভাব পড়ার সম্ভাবনা নেইতিনি আরো বলেন, শ্রমিক আইন না থাকার কারণেই মূলত: এ সুবিধা বাতিল করা হয়েছেএটি প্রণীত হলে কর্ম পরিবেশ উন্নত হবে এবং বিশ্বে আমাদের ভাবমূর্তিও উজ্জ্বল হবে 

বিজিএমইএর দ্বিতীয় সহ-সভাপতি এসএম মান্নান কচি বলেন, জিএসপি সুবিধা স্থগিতের ফলে আপাতত: অর্থনৈতিকভাবে বাংলাদেশের তেমন ক্ষতি হবে নাযেহেতু পোশাক খাত আগে থেকেই এ সুবিধা পাচ্ছে না, সুতরাং এ খাতে প্রভাব পড়ার কোনো সম্ভাবনা নেইএকই প্রসঙ্গে সংগঠনটির সাবেক সভাপতি সফিউল আজম বলেন, বস্ত্র খাতেই জিএসপি সুবিধা নেইতাই এ স্থগিতাদেশের কোনো প্রভাব বস্ত্র খাতে পড়বে না

সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ও অর্থনীতিবিদ ড. মুস্তাফিজুর রহমান বলেন, জিএসপি স্থগিতের কারণে বিনিয়োগ বাধাগ্রস্থ হবেতবে রপ্তানি খাতে বড় কোনো প্রভাব পড়বে নাতবে এ সুবিধা স্থগিতের পেছনে মার্কিন সরকারের টিকফা চুক্তি সইয়ের চাপ থাকতে পারে বলেও মনে করেন তিনি

জানা যায়, গত অক্টোবরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী সংগঠন আমেরিকান অর্গানাইজেশন অব লেবার-কংগ্রেস ফর ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন (এএফএল-সিআইও) বাংলাদেশের জিএসপি সুবিধা বাতিলের আবেদন করেএর ঠিক পরের মাসেই আশুলিয়ার তাজরিন ফ্যাশনসে আগুন লেগে ১১২ শ্রমিকের মৃত্যু হয়

এরপর যুক্তরাষ্ট্রের শ্রমিক ইউনিয়নগুলোর আহ্বানে সাড়া দিয়ে প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা গত জানুয়ারিতে জিএসপি সুবিধার বিষয়টি পর্যালোচনার উদ্যোগ নেনযুক্তরাষ্ট্রের সিনেট কমিটিতে এ বিষয়ে শুনানির মধ্যেই গত ২৪ এপ্রিল সাভারের রানা প্লাজা ধসে ১ হাজার ১২৭ জন পোষাক শ্রমিকের মৃত্যু হয়এ ঘটনার পর নতুন করে সংশয়ের মুখে পড়ে বাংলাদেশের জিএসপি-ভাগ্য 

প্রসঙ্গত, উন্নয়নশীল দেশগুলোকে অগ্রাধিকারমূলক বাণিজ্য-সুবিধা দিতে যুক্তরাষ্ট্রের ৭৪-এর বাণিজ্য আইন অনুযায়ী জিএসপি চালু হয়১৯৭৬ সালের ১ জানুয়ারি থেকে এটি কার্যকর হয়জিএসপির আওতায় যুক্তরাষ্ট্রে পাঁচ হাজার পণ্য রপ্তানির সুযোগ পায় উন্নয়নশীল দেশগুলোআর বাংলাদেশ এ সুবিধার আওতায় মূলত: সিরামিক পণ্য, চশমা, তাঁবু, প্লাস্টিক ব্যাগ, উলের তৈরি পোষাক ও শতরঞ্জি যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি করে থাকে 


২০১২ সালে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যেও মোট পরিমাণ ছিল প্রায় ৫৪০ কোটি ডলারএর মধ্যে বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি করেছে ৪৯০ কোটি ডলারআর যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমদানি করেছে ৫০ কোটি ডলারের পণ্যএর মধ্যে মাত্র ২২ কোটি ডলার জিএসপি সুবিধার আওতায় বিভিন্ন পণ্য রপ্তানি করা হয় 
Read more…

১৮ শতাংশ শেয়ার লভ্যাংশ দেবে প্রগ্রেসিভ লাইফ

৬/৩০/২০১৩ ১২:২১:০০ AM |

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বীমাখাতের প্রগ্রেসিভ লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ ২০১২ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সমাপ্ত বছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১৮ শতাংশ শেয়ার লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। 

শনিবার অনুষ্ঠিত প্রতিষ্ঠানটির বোর্ড সভায় এ সিদ্ধান্ত হয় বলে কোম্পানি সূত্রে জানা গেছে।

প্রাপ্ত তথ্য মতে, প্রতিষ্ঠানটির ঘোষিত লভ্যাংশ শেয়ারহোল্ডারদের সম্মতিক্রমে অনুমোদনের জন্য বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আগামী ১ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। এসংক্রান্ত রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ১৮ জুলাই।

বছর শেষে প্রতিষ্ঠানটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে ২ টাকা ৭১ পয়সা। আর নিট সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ৩৭ টাকা ১১ পয়সা।
Read more…

রোববার ৫ কোম্পানির এজিএম

৬/৩০/২০১৩ ১২:১৭:০০ AM |
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৫ কোম্পানির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আগামীকাল ৩০ জুন, রোববার অনুষ্ঠিত হবেডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে

কোম্পানি ৫টি হলো: সোনারবাংলা ইন্স্যুরেন্স, প্রভাতি ইন্স্যুরেন্স, ইসলামী ইন্স্যুরেন্স বাংলাদেশ, ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স এবং বিচ হ্যাচারি লিমিটেড

জানা গেছে, সোনারবাংলা ইন্স্যুরেন্সের এজিএম সকাল ১০টায়, মাল্টিপারপাস হল, ইনষ্টিটিউট অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স, ১৬০/এ, কাকরাইল ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবেপ্রভাতি ইন্স্যুরেন্সের এজিএম সকাল সাড়ে ১০টায়, ট্রাস্ট মিলনায়তন, ৫৪৫, পুরাতন বিমানবন্দর রোড, ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট, ঢাকায়, ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের এজিএম দুপুর ২টায়, স্পেক্ট্রা কনভেনশন সেন্টার, হাউজ # ১৯, রোড # , গুলশান-১, ঢাকা, ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্সের বেলা ১১টায়, অডিটরিয়াম, এনএলআই টাওয়ার, ৫৪, কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা এবং বিচ হ্যাচারির এজিএম একইদিন বেলা সাড়ে ১১টা, ফ্যাক্টরী প্রাঙ্গণ, মহিষ খালিপাড়া, টেকনাফ সী বিচ, টেকনাফ, কক্সবাজারে অনুষ্ঠিত হবে


প্রতিষ্ঠান ৫টির এজিএমে ৩১ ডিসেম্বর ২০১২ অর্থবছরের জন্য ঘোষিত লভ্যাংশ শেয়ারহোল্ডারদের সম্মতিক্রমে অনুমোদন করা হতে পারে
Read more…

বিদেশি বিনিয়োগ বৃদ্ধির বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মতামত প্রদান

৬/৩০/২০১৩ ১২:১৩:০০ AM |
পুঁজিবাজারে বিদেশি বিনিয়োগ বৃদ্ধির ক্ষেত্রে তালিকাভুক্ত ও তালিকাবর্হিভূত সিকিউরিটিজের মূলধন, মূলধনী লাভ, লভ্যাংশ ইত্যাদি প্রত্যাবাসনের বিষয়ে মতামত দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকগত ১৩ মে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে (বিএসইসি) শেয়ারবাজারে বিদেশি বিনিয়োগ নিয়ে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে মতামত দেয়া হয় 

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা বিভাগের উপ-মহাব্যবস্থাপক জগন্নাথ চন্দ্র ঘোষ স্বাক্ষরিত চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, বৈদেশি মুদ্রা লেনদেন নীতিমালা-২০০৯ ও বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনার আলোকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এবং তালিকাবর্হিভূত সিকিউরিটিজের মূলধন, মূলধনী লাভ, লভ্যাংশ ইত্যাদি প্রত্যাবাসনের বিষয়ে বিএসইসির ১৪ দফা সুপারিশের প্রেক্ষিতে এ মতামত দেয়া হলো

চিঠিতে বিএসইসির প্রণীত ৪ নম্বর সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তালিকাভুক্ত কোম্পানিতে বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে প্রত্যাবাসন সুবিধা আগাম অনুমোদনের প্রয়োজন নেইকিন্তু তালিকাভুক্ত কোম্পানি না হলে আগে থেকে অনুমোদন লাগবেযেহেতু তাদের কোনো মার্কেট নেই 

এছাড়া করারোপের বিষয়ে বলা হয়েছে, তালিকাভুক্ত ও তালিকাবর্হিভূত কোম্পানির ক্ষেত্রে করারোপ ও প্রত্যাবাসন সুবিধা এবং ব্যক্তি বিদেশি বিনিয়োগকারীর লভ্যাংশের ওপর কর হ্রাস করা হলে রেমিটেন্সের ক্ষেত্রে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারেযা বিদ্যমান বৈদেশিক বিনিয়োগ নীতিমালার পরিপন্থীও

বিএসইসির ৬ নম্বর সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে বলা হয়েছে, তালিকাভুক্ত কোম্পানির ক্ষেত্রে মূলধনী আয়, লভ্যাংশ, সুদ, ওপেন-অ্যান্ড বা মেয়াদহীন মিউচ্যুয়াল ফান্ডে প্রত্যাবাসন সুবিধা নন রেসিডেন্ট ইনভেস্টরস টাকা অ্যাকাউন্ট (এনআইটিএ) লেনদেনের ক্ষেত্রে বহাল রয়েছে

এছাড়া আরো বলা হয়, বাংলাদেশের পুঁজিবাজার বিদেশি বিনিয়োগের জন্য উন্মুক্তশেয়ার ইস্যুর মাধ্যমে যেন বৈদেশিক মুদ্র ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে সহজেই আনা যায় সে বিষয়টি নজরে রাখতে হবেতবে শেয়ার হস্তান্তরের ক্ষেত্রে বৈদেশিক মুদ্রা অবশ্যই টাকায় রূপান্তর করতে হবে

প্রবাসী, প্রাইভেট বা পাবলিক লিমেটেড কোম্পানি (শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত নয়), দেশি থেকে প্রবাসী, প্রবাসী থেকে দেশি, প্রবাসী থেকে প্রবাসীদের শেয়ার ইস্যু ও হস্তান্তরের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক বিনিয়োগ বিভাগকে অবশ্যই ১৪ দিনের মধ্যে অবগত করতে হবে

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মতামতে আরো বলা হয়, এক প্রবাসী অন্য প্রবাসীর কাছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত নয় এমন কোম্পানির শেয়ার ক্রয়-বিক্রয়ের ক্ষেত্রে ব্যাংকিং নিয়ম-নীতি মেনে চলা হয় তাহলে বাংলাদেশ ব্যাংকের পূর্বানুমতির দরকার হবে না 

এছাড়া চিঠিতে বিএসইসির ৮ নম্বর সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক বিনিয়োগের এডি শাখার অনুমতি ছাড়া স্থানীয় ব্রোকারেস হাউজে এ ধরনের লেনদেনের অনুমোদন রয়েছেতবে এক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক এডি বিভাগ থেকে অনুমতি নিতে হবে যে সংশ্লিষ্ট কোম্পানি ওই বিদেশি ব্রোকারেজ হাউসের প্রতিনিধি

গত মাসে বিএসইসির সঙ্গে বিদেশি বিনিয়োগের বিষয়ে একটি বৈঠকে এসব বিষয়ে আলোচনা হয়েছিল বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমবিএ) সভাপতি মোহাম্মদ এ হাফিজতিনি বলেন, এছাড়া বিএমবিএ সদস্যরা বিদেশি বিনিয়োগের বিষয়ে কিছু সুপারিশ দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিবিএসইসির কাছে শিগগিরই এসব সুপারিশ জমা দেয়া হবে


জানা যায়, গত ২৭ ডিসেম্বর ২০১২ কমিশনের ৪৬২তম সভায় বিদেশি বিনিয়োগ বাড়ানোর লক্ষ্যে একটি কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়কমিটির সদস্যরা হলেন, কমিশনের নির্বাহী পরিচালক মো. আনোয়ারুল ইসলাম ও পরিচালক মাহবুবুল আলমকমিটি চলতি বছরের ১৫ ফেব্রুয়ারি এ-সংক্রান্ত ১৪টি সুপারিশ কমিশনে জমা দেয়

সুপারিশগুলো হলো-

১. মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোকে (পোর্টফোলিও ম্যানেজার) বিদেশি ও প্রবাসী বাংলাদেশিদের কাছে তাদের পোর্টফোলিও ব্যবস্থাপনা সেবা দেয়ার পাশাপাশি সিকিউরিটিজ কাস্টডিয়াল সার্ভিসের অনুমোদন দেয়া যেতে পারে

২. সময়োপযোগী বিনিয়োগ সিদ্ধান্ত নিতে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের পেশাগত তথ্য সেবা প্রদান ও অনলাইনে সঠিক তথ্য প্রদানে মার্চেন্ট ব্যাংকার ও স্টক ব্রোকারদের পৃথক গবেষণা বিভাগ গঠন করতে হবে

৩. বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করতে বন্ড মার্কেট, এসএমই মার্কেট, ইসলামিক মার্কেট ও ডেরিভেটিভ মার্কেটের মতো পৃথক বাজার গঠন করতে হবে

৪. করারোপ ও প্রত্যাবাসন সুবিধার জন্য তালিকাভুক্ত নয় এমন বন্ড, অ্যাসেট ব্যাকড সিকিউরিটিজ, ওপেন-অ্যান্ড মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজ হিসাবে গণ্য করাএছাড়া ব্যক্তি বিদেশি বিনিয়োগকারীর লভ্যাংশের ওপর কর হ্রাস করা যেতে পারে

৫. বাংলাদেশে কর্মরত প্রতিষ্ঠিত বহুজাতিক কোম্পানির অন্তুর্ভুক্ত বিদেশি ব্যাংক, রপ্তানিমুখী স্থানীয়, বিদেশি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান ও যৌথ মালিকানাধীন কোম্পানিগুলোকে (ইপিজেডের কোম্পানিসহ) শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্তির ব্যাপারে উৎসাহিত করা যেতে পারেএটার জন্য তাদেরকে সংশ্লিষ্ট নিয়ন্ত্রকের মাধ্যমে আর্থিক প্রণোদনা দেয়া যেতে পারে

৬. নিবন্ধিত বেসরকারি কোম্পানি বা যৌথ মূলধনী কোম্পানিতে বিনিয়োগে উৎসাহিত করতে প্রচলিত কোম্পানি আইন, ১৯৯৪ এর সংশোধন বা সংযোজন বা পরিমার্জন করা যেতে পারেতালিকাবর্হিভূত কোম্পানির ক্ষেত্রে মূলধনী আয়, লভ্যাংশ, সুদ, ওপেন-অ্যান্ড বা মেয়াদহীন মিউচ্যুয়াল ফান্ড এবং তালিকাবর্হিভূত বন্ডের ক্ষেত্রে প্রত্যাবাসন সুবিধা দেয়া যেতে পারে

৭. সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানিগুলোকে বিদেশি ফান্ড (তহবিল) ও বিদেশি পেনশন ফান্ড ব্যবস্থাপনা করার অনুমতি দেয়া যেতে পারে

৮. দেশিয় ব্রোকারেজ হাউস/পোর্টফলিও ম্যানেজমেন্ট/ফান্ড ম্যানেজমেন্টকারীদের সঙ্গে বিদেশি স্টক ব্রোকার/ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংকার্স বা ফান্ড ম্যানেজার্সের শেয়ার লেনেদেনে অনুমোদন দেয়া যেতে পারে
৯. বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে নিরীক্ষক ও আর্থিক প্রতিবেদনে স্বচ্ছতা বাড়াতে গুরুত্ব দিতে হবে

১০. সাধারণ বিনিয়োগকারীদের বাজার সম্পর্কে ধারণা দিতে মার্চেন্ট ব্যাংকার, স্টক ব্রোকার ও স্টক এক্সচেঞ্জগুলোকে ফাইন্যান্সিয়াল এডুকেশন বিভাগ গঠন কতে হবে

১১. নতুন কোম্পানি তালিকাভুক্ত হওয়ার ক্ষেত্রে বিদেশি বিনিয়োগকারী ও প্রবাসীদের জন্য বিশেষ কোটা বরাদ্দ রাখা যেতে পারে

১২. সুপ্রতিষ্ঠিত তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলো যেন বিদেশি বাজারের বন্ড/এবিএস/সুসাক/ডিপোজিটরি রিসিপ্টের মতো আকৃষ্ট হয় সে জন্য উদ্যাগ নিতে হবে

১৩. নিম্নমানের বা দুর্বল মৌলভিত্তির শেয়ারগুলোকে বাদ দিতে হবে 


১৪. কমিশন, স্টক এক্সচেঞ্জ, মার্চেন্ট ব্যাংক, স্টক ব্রোকার ও তালিকাভুক্ত সব কোম্পানির ওয়েবসাইটে বিদেশি বিনিয়োগ-সংক্রান্ত হালনাগাদ তথ্য সম্বলিত নির্দিষ্ট জায়গা (কর্নার) থাকতে হবেযেখানে অনাবাসী ও বিদেশি বিনিয়োগকারীরা পরামর্শ ও অভিযোগ দিতে পারবে
Read more…